নরমাল ডেলিভারির জন্য প্রস্তুতি নেয়ার ক্ষেত্রে গর্ভাবস্থার শুরু থেকেই কিছু নিয়মকানুন মেনে চলা উচিত।, আসসালামুয়ালাইকুম। আমি অধ্যাপক, সিনিয়র কনসালটেন্ট হিসেবে পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চেম্বার করছি। আজকে আমরা কথা বলব মামা জিলিমিলি পূর্বপ্রস্তুতি গর্ভধারণ নিয়ে।
প্রেগনেন্সি টেস্ট কতদিন? আমাদের কাছে যখন রোগীরা আসে, প্রথমে কিন্তু তারা একটা আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আসে যে, ম্যাডাম, আমি কিন্তু নরমাল ডেলিভারি চাই। কিন্তু সবকিছু যদি স্বাভাবিক থাকে, তাহলে আমরা নরমাল ডেলিভারির জন্য স্টাইল দেবো। নরমাল ডেলিভারির জন্য অপেক্ষা করবে। কিন্তু নরমাল ডেলিভারি হয় না। দেখা যায়, ৩৫ শতাংশ ক্ষেত্রে হয়তো কিছু কিছু কম্প্লিকেশন থাকে, যার জন্য হয়তো ফিরে এসেছেন, চলে যেতে হয়।
নরমাল ডেলিভারির প্রবণতা
সত্যি সেটা হচ্ছে, আমাদের বাংলাদেশের, শুধু না, পৃথিবীর সব দেশেই কিন্তু অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রিয়ারে দেখা যাচ্ছে যে নরমাল ডেলিভারির জন্য কতটুক পর্যন্ত হওয়া উচিত। এখন দেখা যাচ্ছে যে ফুলের সেকশনটা এত কিছু কমন হয়ে গেছে যে সিজারিয়ান সেকশনে কিন্তু বেশি বেশি হচ্ছে। বা নরমাল ডেলিভারি পানির পরিমাণ তা অনেকটাই কমে গিয়েছে। এবং সেটা দায়ভার কিন্তু কিছুদিন পরে বাগানের পরে আসছি। জয়েন্টে বেশি হচ্ছে।
নরমাল ডেলিভারির সম্ভাবনা
কিন্তু কিছু কিছু নিয়মকানুন যদি তার সবকিছুই স্বাভাবিক থাকে, তার প্রেগনেন্সি টেস্ট করলে প্রেগনেন্সি হয়, তাহলে কিন্তু নরমাল ডেলিভারি প্রসব ইলেকট্রনিক থাকে। এবং এর জন্য একটা আপনাকে যেটা করতে হবে যে তার প্রেগনেন্সি টাইম প্ল্যান ভাবে প্রেমে থেকে নিতে হবে। এবং পিঠের নিচে কাউন্সেলিং এর কাছে দেরি করে নিবে। কে ছিলেন প্রথম থেকে নিচে থাকবে।
এবং একটা এক্সপেরিয়ান্স একজন গাইনোকোলজিস্ট একটার এলারমটা হসপিটাল এর তত্ত্বাবধানে থাকবে। এবং তার দক্ষতা কনসালটেন্ট থাকে। প্রথম থেকে যেভাবে অ্যাডভান্স কবে শেষ হবে। মানুষের মানুষের নিয়মকানুনগুলো মেনে চলবেন।
নরমাল ডেলিভারিতে বাধা
তো কিছু কিছু প্রেগনেন্সিতে হায়রে স্পেনের শিখেছি। কিন্তু নরমাল ডেলিভারি অনেক সময় সম্ভব হয় না। যেমন, তার যদি কোন কম্প্লিকেশন থাকে, হয়তো তার দেখা গেল মাল্টিটাস্কিং ইচ্ছে আছে। মানে তাকে তার অনেক বেশি এন্ড কন্ট্রোল ডায়াবেটিস যাচ্ছে।

অনেক বেশি হাইপার টেনশন হচ্ছে। বা তার কোন প্রিভিয়াস প্রেগনেন্সিতে অনেক বেশি কষ্টে কেটেছে। লোকগানের প্রেগনেন্সি আছে। আমি কিন্তু দেখা যায় যে নরমাল ডেলিভারি সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। কিন্তু সেটা যদি হয়, তাহলে কিন্তু আমরা যেটা হবে, তার পুরো কিন্তু আমরা কিছুদিন অপেক্ষা করতে পারি। পর্যন্ত তারিখের জন্য অপেক্ষা করতে পারি।
পুষ্টি ও ওজন নিয়ন্ত্রণ
আমার কাছে যারা আসে, তাদের আমরা দেখাবে। প্রতিষ্ঠাতা খাবার-দাবার তার সেটা হতে হবে সুষম খাবার। এবং পরিপূর্ণ পুষ্টি জাতীয় খাবার। জাতীয়তার অজন্তা যেটা বেশি ওভার যাতে না হয়। তাকে প্রেগনেন্সিতে ১০ থেকে ১২ কেজি ওজনের চেইন হবে। সেটা সাহায্য।
অনেক বেশি ওজন যদি হয়ে যায়, তাহলে কিন্তু তার হাইপার টেনশন হয়ে যেতে পারে। ডায়াবেটিস হয়ে যেতে পারে। কিন্তু সেটা দেখে যে তার এনিমিয়া বা অন্য কোনো সমস্যায় ফেলতে পারবে। বাচ্চার ওজন কমে যেতে পারে। যেটা আইজিআর বাচ্চার গৌতম হাস। এ ধরনের সমস্যায় ভুগতে পায়। যখন তার পক্ষে নরমাল ডেলিভারি হয়তো সম্ভব না হতে পারে।
শারীরিক সক্রিয়তা ও ব্যায়াম
আবার প্রথম থেকে বলেছেন খাবার-দাবারের সাথে একটু চুপ থাকতে হবে। কিন্তু এটা কোনো অসুস্থতা। ৯৩০ এর দশকের ব্যাপার ব্যাপার। আমি সারাদিন আমি শুয়ে বসে থাকব। হয়তো দেখা আর যদি নেমেছেন, সে শুয়ে বসে থাকে। কোন কিছু কাজকর্ম ফ্যামিলির জন্য কাজকর্মগুলো হত্যা করতে চায় না।
এটা কিন্তু তা নরমাল ডেলিভারির জন্য একটা বাধা হিসেবে দাঁড়াতে পারে। কেননা সে যদি একটি থাকে, নিজের কাজ করো, নিজে হাতে করে, তাহলে কিন্তু সেটা তার ডেলিভারির সময় তাকে হেফাজত রাখেন।
ব্যায়ামের গুরুত্ব
তার আর আরেকটা হচ্ছে চামড়া বলে থাকে যে দৈনন্দিন কাজের সাথে কিছু এক্সারসাইজ। প্রেগনেন্সিতে কিছু ইয়োগা। বাবাই কোথায় যাচ্ছে। কিছু চাইবো। সেটা হতে পারে যে কেউ আমাদের প্রাইম মিনিস্টার এর প্রথম থেকে। আর কিছু কিছু রোগ আছে, যেটা আমার নামে আর্টিকেলতে অনেক সময়।
এখন ফেসবুক এর চেয়ে বেশি দেখা যায় এভেলেবেল। যে কিছু কিছু রোগ আছে, যেগুলো নেমেছে চালু করতে হেল্প করে। আপনার পরিচিত বাংলাদেশি হেল্প করে। কিছু কিছু স্পেশাল পজিশনে আছে। যেমন আমরা নিউ কমেডি যেভাবে বসে থাকে। স্কোয়ারটিং কম্পিলেশন এভাবে দেশের লোক এসে বসে। চলচ্চিত্র কিন্তু তার ডেলিভারির সময় অনেকের করে থাকে।
পানি পান ও মানসিক প্রস্তুতি
আর আরেকটি হচ্ছে তাকে পর্যাপ্ত পরিমাণ খাওয়া-দাওয়ার সাথে থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পর্যন্ত কিন্তু নিতে হয়। এগুলো কিন্তু তার মহিলা স্টেশন হেল্প করো। আর যেতে হচ্ছে নরমাল ডেলিভারির জন্য। যে তাকে কিন্তু আমি প্রথমেই বলেছি, একটা নির্ভরযোগ্য সাইট হিসেবে থাকতে চাই থাকবে। আপনার মানসিক যে মানুষের ডিটারমিনেশন তার। এবং তার হাজবেন্ডের উপপরিবার মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে কিন্তু বানেরজী।
প্রসব ব্যথা ও মানসিক সাপোর্ট
ব্যথাটা হয়। পশু ব্যথাটা হয়। সেটা কিন্তু হাড়ভাঙ্গা ব্যাথার মত। সে ব্যাথাটা অনেকেই দেখা যায় যে আজকাল আমাদের ইয়ং জেনারেশন পারে। কিন্তু ব্যথার ভয়ে কিন্তু নরমাল ডেলিভারিতে যেতে চায় না। আগে থেকে বলে যে নাম সিজারিয়ান সেকশনে যেতে চাই।
নেওয়ার মতো তার মানসিক এবং শারীরিক প্রস্তুতি থাকতে হবে। এবং তাকে সংবিধান অনুসারে হবে যে, আমি কিন্তু এই ব্যথা, যে প্রসবের, যে দীর্ঘ যে জার্নিটা ছিল, ১০ থেকে ২০ ঘন্টা করতে পারে। আমি সেটা নিতে পারব। এবং তার পাশে যে কাছের জন, তার মা, তার বোন, তার শাশুড়ি, তার ননদ, তার হাজবেন্ড, সবকটি তাদের কিন্তু তাকে শারীরিক ও মানসিক তাকে সাপোর্ট দিতে হবে। তাহলে কিন্তু সে জানে চাষে নিতে পারবে।
পূর্বপ্রজন্মের উদাহরণ
আমি তো আগে আমাদের মায়েদের সবারই নরমাল ডেলিভারি হয়েছে। আমরা যদি চেষ্টা করি, আমার ডিটারমিনেশন থাকে, তাহলে আমরাও পারব। কিন্তু সব সময় কিন্তু নরমাল ডেলিভারি করতে হবে।
চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা
যখন আপনার ডাক্তার কাকে বলছে যে একটা কম্প্লিকেশন আছে। বা বাচ্চার পজিশন উল্টো আছে। বাচ্চার মায়ের বাচ্চা হতে অনেক বড় আছে। আপনার এখন নরমাল ডেলিভারি হওয়ার পর না। সেটা বাচ্চার জন্য, বাবা-মায়ের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী
১. গর্ভাবস্থায় আমার খাদ্যতালিকায় কী কী অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত?
ভ্রূণের বিকাশ এবং আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য ফল, শাকসবজি, আস্ত শস্য, চর্বিহীন প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি সমৃদ্ধ সুষম খাদ্যের উপর মনোযোগ দিন।
২. গর্ভাবস্থায় আমার প্রতিদিন কতটা জল পান করা উচিত?
হাইড্রেটেড থাকার জন্য দিনে কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস জল পান করার লক্ষ্য রাখুন, যা অ্যামনিওটিক তরলের মাত্রা এবং সামগ্রিক সুস্থতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৩. গর্ভাবস্থায় ব্যায়াম কি নিরাপদ?
হ্যাঁ, হাঁটা বা প্রসবপূর্ব যোগব্যায়ামের মতো মাঝারি ব্যায়াম করা উপকারী, তবে ব্যক্তিগতকৃত সুপারিশের জন্য সর্বদা আপনার স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সাথে পরামর্শ করুন।
৪. আমার কোন প্রসবপূর্ব ভিটামিন গ্রহণ করা উচিত?
ফলিক অ্যাসিড, আয়রন এবং ক্যালসিয়ামযুক্ত দৈনিক প্রসবপূর্ব ভিটামিন অপরিহার্য; আপনার প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট সুপারিশের জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
৫. প্রসবপূর্ব যত্ন কতটা গুরুত্বপূর্ণ?
আপনার এবং আপনার শিশুর স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণের জন্য নিয়মিত প্রসবপূর্ব চেক-আপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা সম্ভাব্য সমস্যাগুলি প্রাথমিকভাবে সনাক্ত করার অনুমতি দেয়।
৬. গর্ভাবস্থায় কি আমার কিছু খাবার এড়িয়ে চলা উচিত?
হ্যাঁ, ঝুঁকি কমাতে কাঁচা বা কম রান্না করা সামুদ্রিক খাবার, ডিম এবং মাংস, সেইসাথে পাস্তুরিত না করা দুগ্ধজাত দ্রব্য এবং উচ্চ পারদযুক্ত মাছ এড়িয়ে চলুন।
৭. গর্ভাবস্থায় আমি কীভাবে মানসিক চাপ সামলাতে পারি?
গর্ভাবস্থায় মানসিক চাপ সামলাতে এবং মানসিক সুস্থতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করার জন্য গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস, ধ্যান বা মৃদু ব্যায়ামের মতো শিথিলকরণ কৌশল অনুশীলন করুন।
৮. প্রসববেদনার লক্ষণগুলি কী কী সম্পর্কে আমার সচেতন থাকা উচিত?
ধারাবাহিক সংকোচন, পিঠের তলপেটে ব্যথা এবং শ্লেষ্মা প্লাগ নিঃসরণের দিকে নজর রাখুন; যদি আপনি এই লক্ষণগুলি অনুভব করেন তবে আপনার স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সাথে যোগাযোগ করুন।