শিশুদের খিঁচুনি বা মৃগী রোগ কেন হয় সম্প্রতি বাংলাদেশে মৃগী রোগ বিষয়ে একটি জাতীয় পর্যায়ের গবেষণা হয়েছে। , আসসালামুয়ালাইকুম আমি ডাক্তার শামসুন্নাহার শুনি সহকারী অধ্যাপক নিউরোসাইন্স হাসপাতাল এ কর্মরত আছে নিয়োগপত্র ব্যতীত এবং খুবই একটা কমন রোগ এবং একটা শিশু এবং বড় সবাই এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে মৃগীরোগ অথবা ইপিলিপসি রোগের লক্ষণ হচ্ছে।
খিচুড়ি দেখা যায় যে এই রোগে সাধারণত মস্তিষ্কের কোন একটা জায়গা থেকে অতিরিক্ত উত্তেজনার কারণে এই রোগের তৈরি হয় তার মানে এই রোগের উৎপত্তি স্থল কিন্তু প্রেম এবং এই মৃগীরোগ অথবা একটি খুবই সাধারণ একটি রোগ কমন রোগ এবং এটা একটু নিরাময়যোগ্য চিকিৎসার আছে কিন্তু দেখা যায় অনেকেই মনে করে যে খিঁচুনি অথবা মিরগি রোগ এই রোগটি কোন ভূতের আছড় অথবা মনে করে যে অনেকেই এটা একটা কোন অভিশপ্ত একটা জীবন তার কিন্তু না এটা মানুষের একটা ভ্রান্ত ধারণা এই রোগ সম্পূর্ণ নিরাময় যোগ্য রোগ এবং চিকিৎসা করলে।
আরো পড়ুন: লিম্ফোমা কি এর লক্ষণ কি
ভালো হয়ে যায় এখন আমাদের যে সমস্ত রোগের শুধু খিচুড়ি নিয়ে আসে তারপর সেই সমস্ত সবকিছু মিলিয়ে গেল তা কিন্তু না সবকিছুই কিন্তু মৃগী রোগ নয় রোগের লক্ষণ হীরক আমরা কখন বলব যখন দেখব যে একটি কোন বাচ্চা অথবা বড় যেই হোক না কেন শুধু দেখা যায় তার খিচুনি জ্বর ছাড়া 24 ঘণ্টার ব্যবধানে দুই বা ততোধিক তার বেশি হয়েছে তখন আমরা সেটা কি মৃগীরোগ হিসাবে চিহ্নিত করবো এখনই রোগের লক্ষণ কি কি লক্ষণ হচ্ছে দেখা যায় যে এই রোগে যখন আক্রান্ত হয় তখন।
অনেকেই এগিয়ে যায় হাত-পা অস্বাভাবিক রকমের হয় এবং দেখা যায় যে চুমুক হয়তোবা কোন এক দিকে বাঁকা হয়ে যায় অনেক সময় প্রসাব পায়খানা করে দেয় তখন ডাকলে সাড়া দেয় না এটা হচ্ছে একটা কমন লক্ষণ এছাড়া আবার কিছু মৃগী রোগের লক্ষণ আছে দেখা যায় যে বিশেষ করে বাচ্চারা দেখা যায় যে হঠাৎ করে এক।
শিশুদের খিঁচুনি বা মৃগী রোগ কেন হয়, কী করবেন?
দিকে তাকিয়ে আছে আমরা বন্ধু হয়ে আছে হচ্ছে অথবা খেলাধুলা করছে হঠাৎ করে বাচ্চাদের দিকে তাকিয়ে আছে এডসেন্স এটা দেখা যায় একটা অপশন সিজারের হচ্ছে লক্ষণ মনে করে যে তার বাচ্চা হয়তো অমনোযোগী হয়ে আছে স্কুল থেকে অনেকে কমপ্লেইন করে স্কুলে গিয়ে অমনোযোগী হয়ে যাচ্ছে কিন্তু এটা হয়তো এক ধরনের রোগের লক্ষণ আবার কিছু লক্ষণ আছে হঠাৎ করে হাত থেকে জিনিস পড়ে যায় হঠাৎ করে হয়ত হাটগোপালপুর ঝাকি দিয়ে উঠল।
এটাও এক ধরনের ক্লার্ক আমরা বলি এটা এক ধরনের মৃগী রোগের লক্ষণ হতে পারে তিন লীগের প্রোগ্রাম টা কিভাবে ডায়াগনোসিস করব আমাদের কাছে নিয়ে আসে ওই সময় সেটা দেখে আমরা যে কোনো শিশু নিউরোলজিস্ট অথবা অ্যাডাল্ট নিউরোলজি তারা দেখে অনেক সময় ডায়াগনোসিস করতে পারে যে এটা মৃগীরোগ এছাড়া কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা আছে সে পরীক্ষাগুলো।
একটা অন্যতম পরীক্ষা হচ্ছে ইঞ্জি ইঞ্জি করলে দেখা যায় যে অনেক সময় নর্মাল নর্মাল থাকতে পারে অথবা মৃগী রোগ আছে কিন্তু তারই নরমাল হতে পারে কিন্তু তারপরও এই যে পরীক্ষাটা একটি সাপোটিভ পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য এই রোগের কারন টা কি নিরব কেন হয় মৃগীরোগের অনেক কারণ আছে দেখা যায় যে অনেক সময় ব্রেনের যদি তার কোনো স্ট্রাকচারাল প্রবলেম থাকে আর দেখা যায় যে কোনো টিউমার অথবা যেকোন গঠনগত ত্রুটি থাকে সেটার কারণে।
মৃগী রোগ হতে পারে অথবা অনেকের দেখা যায় যে জন্মের সময় তার কোনো ইনসাল্ট হয়েছিল ওই সময় দেখা গেল দেরিতে বাচ্চা কান্নাকাটি করেছে অথবা তিনটা বাচ্চা ছিল এ ধরনের কোনো অসুখ হয়েছে এ ধরনের কোনো সমস্যার কারণে মৃগী রোগ হতে পারে অথবা অনেক সময় ফ্যামিলিয়ার অথবা জেনিটি যেকোনো কারণেই আপনার মৃগী রোগ হতে পারে কিন্তু মৃগীরোগের আগে আমাদের যেটা করতে হবে আগে.
লক্ষণ দেখে আগেই হিস্ট্রি নিয়ে আগে ডায়াগনোসিস করতে হবে দেখে কনফার্ম করতে হবে ইংরেজি করে কিছুটা ল্যাঙ্গুয়েজ কনফার্ম করতে পারব এবং এর কারণ হিসেবে আমাদের অনেক সময় নিউ ইমেজ ইন করতে হয় সিটি স্ক্যান এমআরআই এ সমস্ত পরীক্ষা আমাদের পড়া জরুরী হয়ে ওঠে হয় নাকি আমাদেরকে নিউরোলজিস্টের শরণাপন্ন হতে হবে।
শিশুর মৃগীরোগ: লক্ষণ ও করণীয়
বাচ্চাদের ক্ষেত্রে শিশু নিউরোলজিস্ট ও বড়দের ক্ষেত্রে এডাল নিউরোলজিস্ট এর শরণাপন্ন হওয়া দরকার একটা প্রচলিত ধারণা আছে যে মৃগীরোগ হয়তোবা জিন-ভূতের আছর এর কারণে হয়েছে এজন্য বাবা-মা দেখা যায় যে ওই সময় ডাক্তারের কাছে তারা যেতে চায় না তারা ফকিরের কাছে উড়তে থাকে এবং এতে উপরে হয় যে মানে অনেক সময় ছেলে মেয়ে এবং তারা অনেক মারাত্মক ঝুঁকির সম্মুখীন হয় নি রোগের চিকিৎসা একটু দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা এটা দেখা যায় যে একটি নিয়মিত ওষুধ খেতে হয় আমরা বলি যে ভালো হওয়ার পরেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দুই থেকে তিন বছর ওষুধ কন্টিনিউ করতে হয়.
ধীরে ধীরে সেটা ওষুধ বন্ধ করার নিয়ম আছে আপনার ওষুধের পাশাপাশি আরো কিছু আছে যে যখন সে আরও একটি ছবিতে আক্রান্ত হয় তখন তাকে করণীয় এবার আমি একটু বলতে চাই যে কোন সময় দেখা যায় যে আমরা বলি যে বাচ্চা অথবা বড় তাদেরকে একটু বাম কাত করে শুইয়ে দিতে হবে দেশটাকে একটু হালকা খোলাখুলি করে দিতে হবে এবং যদি মুখে লালা থাকে তাহলে লালা বের করতে হবে অনেকের ভ্রান্ত ধারণা আছে ওই সময় দেখা যায় যে মুখের মধ্যে চামচ দেয়।
অথবা নাকের কাছে ছাড়লাম এই সমস্ত হচ্ছে ভ্রান্ত চিকিৎসা এখন ওষুধের পাশাপাশি ওই সময়ে যখন আক্রান্ত হবে তখন কী করবে সেটা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী করা উচিত আর আমি একজন শিশু নিউরোলজিস্ট হিসাবে 49 অটিজম বাচ্চাদের নিয়মিত মৃগী রোগের চিকিৎসা দিয়ে থাকি এটা চিকিৎসা বাচ্চা ভালো হয়ে যায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হয়তোবা কিছু কিছু মৃগীরোগ রেকর্ডার এসিস্টেন্ট থাকে সেটা তাদের সংখ্যাও অনেক কম.
আজ তবে আমি বলব যে বাবা-মাকে ভীত না হয়ে আজ সন্তানদেরকে আপনারা শিশু নিউরোলজিস্ট অথবা হাসপাতালে যোগাযোগ করবেন এটা একটি নিরাময়যোগ্য আমার সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ আর সামনে আরো নতুন নতুন টপিক নিয়ে কথা বলবো ইনশাল্লাহ সে পর্যন্ত সাথে থাকুন।
